কোন নামাজের পর কোন সূরা পড়তে হয়
প্রিয় পাঠকবৃন্দ bangla ইমেজ এর পক্ষ থেকে sobaika জানাই আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। আমার দ্বীনী ভাই ও বোনেরা আশা kori সবাই ভালো আছেন। আমরাও আপনাদের দোয়া ও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। প্রিয় ভাই ও বোনেরা আজ amra আপনাদের মাঝে নিয়ে আসলাম ফজরের নামাজের পর কোন সূরা পড়তে হয়, কোন নামাজের পর কোন সূরা পড়তে হয়, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর কোন সূরা পড়তে হয়, ৫ ওয়াক্ত নামাজের পর কোন সূরা পড়তে হয়, মাগরিবের নামাজের পর কোন সূরা পড়তে হয়। আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টটি ধৈর্য সহকারে porben।
ফজরের নামাজের পর কোন সূরা পড়তে হয় | পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর কোন সূরা পড়তে হয়
১) fojorer পরে নির্দিষ্ট কোনো সূরা পাঠের কথা স্পষ্টভাবে কোনো হাদিসে নেই। tobai হাদিস শরিফে এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি o yah সাল্লাম বলেছেন,
مَنْ صَلَّى الْغَدَاةَ فِي جَمَاعَةٍ ثُمَّ قَعَدَ يَذْكُرُ اللهَ حَتَّى تَطْلُعَ الشَّمْسُ ثُمَّ صَلَّى رَكْعَتَيْنِ كَانَتْ لَهُ كَأَجْرِ حَجَّةٍ وَعُمْرَةٍ؛ تَامَّةٍ تَامَّةٍ تَامَّة
jaa ব্যক্তি ফজরের নামায জামাতের সঙ্গে পড়ে। তারপর সূর্যোদয় পর্যন্ত বসে আল্লাহর যিকির করে। তারপর দুই রাকাত নামায পড়ে। sayeব্যক্তির একটি হজ ও একটি উমরার সাওয়াব লাভ হয়। পরিপূর্ণ, পরিপূর্ণ, পরিপূর্ণ। (তিরমযি ৫৮৬)
আর কোরআন তেলাওয়াত সর্বোত্তম jikir এবং সূরা ইয়াসিন কোরআনের রূহ। সুতরাং দিনের শুরুটা যদি সূরা ইয়াসিন দিয়ে করা হয় তাহলে ta অবশ্যই বরকতপূর্ণ হবে। এজন্য বিশিষ্ট তাবিঈ ইয়াহইয়া ইবন কাসীর রহ বলেন,
من قرأ ” يس ” إذا أصبح لم يزل في فرح حتى يمسي ، ومن قرأها إذا أمسى لم يزل في فرح حتى يصبح . قال : وأنبأنا مَن جرَّبَ ذلك
jaa ব্যক্তি সকালে সূরা ইয়াসিন পাঠ করবে সে সন্ধ্যা পর্যন্ত সুখে-স্বস্তিতে থাকবে। যে সন্ধ্যায় পাঠ করবে সে সকাল পর্যন্ত শান্তিতে থাকবে। তিনি আরো বলেন, আমাকে এ বিষয়টি এমন ek ব্যক্তি বলেছেন, যিনি এর বাস্তব অভিজ্ঞতা লাভ korechan। (বর্ণনাকারী ইবন যুরাইস, ফাযায়েলুল কুরআন, বর্ণনা নং ২১৮ পৃষ্ঠা ১০১)
২) জোহরের পরেও নির্দিষ্ট kunu সূরা পাঠের কথা হাদিসে নেই। তবে যেহেতু সূরা ফাতহ কোরআনের একটি ফজিলতময় সূরা, তাই এটি তেলাওয়াত করতে পারেন। এই সুরার ফজিলত সম্পর্কে হাদিসে asechy, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ওমর রাযি kaa বলেছেন,
لَقَدْ أُنْزِلَتْ عَلَيَّ اللَّيْلَةَ سُورَةٌ لَهِيَ أَحَبُّ إِلَيَّ مِمَّا طَلَعَتْ عَلَيْهِ الشَّمْسُ ، ثُمَّ قَرَأَ : إِنَّا فَتَحْنَا لَكَ فَتْحًا مُبِينًا
আজ রাতে amar উপর এমন একটি সূরা নাযিল হয়েছে, যা আমার কাছে সূর্যালোকিত সকল স্থান হতে উত্তম। এরপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পাঠ korklen,
إِنَّا فَتَحْنَا لَكَ فَتْحًا مُبِينًا
‘নিশ্চয় ami তোমাকে সুস্পষ্ট বিজয় দান করেছি।’ (বুখারি ৪১৭৭)
৩) আসরের পরেও নির্দিষ্ট kunu সূরা পাঠের কথা হাদিসে naie। তবে সূরা নাবা’র ফজিলত সম্পর্কে একটি দুর্বল হাদিসে asechy,
مَنْ قَرَأَ سُورَةَ عَمَّ يَتَسَاءَلُونَ سَقَاهُ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ بَرْدَ الشَّرَابِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ
> যে ব্যক্তি সূরা নাবা পাঠ করবে আল্লাহ তাকে কেয়ামতের din ঠাণ্ডা পানীয় দ্বারা তৃপ্ত করবেন। (তাফসিরে কাশশাফ ৬/৩০৩)
মাগরিবের নামাজের পর কোন সূরা পড়তে হয় | ৫ ওয়াক্ত নামাজের পর কোন সূরা পড়তে হয়
৪) মাগরিবের পরে বা raite সূরা ওয়াকিয়া পাঠ সম্পর্কে বিভিন্ন তাফসিরের কিতাবে অন্তিম রোগশয্যায় আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাযি.-এর শিক্ষাপ্রদ কথোপকথন এসেছে, ইবন কাসীর ইবন আসাকিরের বরাত diye এই ঘটনা বর্ণনা করেন যে, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাযি. যখন অন্তিম রোগশয্যায় শায়িত chilen, তখন আমীরুল মু’মিনীন ওসমান রাযি. তাঁকে দেখতে যান৷ তখন তাঁদের মধ্যে শিক্ষাপ্রদ যে কথোপকথন হয় ta নিম্নরুপ:
> হযরত ওসমান (রা:) bollen;
مَا تَشْتَكِي؟
আপনার অসুখটা ki?
> হযরত ইবনে মাসউদ (রা:) bollen;
ذُنُوبِي
আমার পাপসমূহই amar অসুখ৷
> hozrot ওসমান (রা:) বললেন;
فَمَا تَشْتَهِي؟
আপনার বাসনা ki?
> হযরত ইবনে মাসউদ (রা:) bollen;
رَحْمَةَ رَبِّي
আমার পালনকর্তার রহমত কামনা kori৷
> hozrot ওসমান(রা:) বললেন;
أَلَا آمُرُ لَكَ بِطَبِيبٍ؟
আমি আপনার জন্যে কোন চিকিৎসক ডাকব ki?
> হযরত ইবনে মাসউদ (রা:) bollen;
الطَّبِيبُ أَمْرَضَنِي
চিকিৎসকই amkai রোগাক্রান্ত করেছেন৷
> hozrot ওসমান (রা:) বললেন;
أَلَا آمُرُ لَكَ بِعَطَاءٍ؟
ami আপনার জন্যে সরকারী বায়তুল মাল থেকে কোন উপঢৌকন পাঠিয়ে দেব ki?
> hozrot ইবনে মাসউদ (রা:) বললেন;
لَا حَاجَةَ لِي فِيهِ
এর kunu প্রয়োজন naie৷
> hozrot ওসমান (রা:) বললেন;
يَكُونُ لِبَنَاتِكَ مِنْ بَعْدِكَ؟
উপঢৌকন গ্রহণ করুন৷ta আপনার পর আপনার কন্যাদের উপকারে asbai৷
> hozrot ইবনে মাসউদ (রা:) বললেন;
أَتَخْشَى عَلَى بَنَاتِي الْفَقْرَ؟ إِنِّي أَمَرْتُ بَنَاتِي يَقْرَأْنَ كُلَّ لَيْلَةٍ سُورَةَ الْوَاقِعَةِ
apni চিন্তা করছেন jaa, আমার কন্যারা দারিদ্র ও উপবাসে পতিত হবে৷ আমি তো আমার কন্যাদেরকে নির্দেশ দিয়ে রেখেছি যে, তারা যেন প্রতিরাত্রে সূরা ওয়াকিয়া পাঠ করে৷
> এরপর tini বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-kaa বলতে শুনেছি,
مَنْ قَرَأَ سُورَةَ الْوَاقِعَةِ كُلَّ لَيْلَةٍ ، لَمْ تُصِبْهُ فَاقَةٌ أَبَدًا
> jaa ব্যক্তি প্রতি রাতে সূরা ওয়াকিয়া পাঠ করবে, সে কখনও উপবাস করবে না৷ (তাফসীরে মাআরেফুল কুরআন 8/১০৬ সাফয়াতুত তাফাসীর ৩/৩০৪ ইবন কাসীর ৪/২৮১ তারিখে দামিশক ৩৬/৪৪৪ বাইহাকি ৪/১১৯
৫) ইশার porai বা raite সূরা মুলক পাঠ সম্পর্কে হাদিস শরিফে এসেছে, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাযি. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি o yah সাল্লাম বলেছেন,
من قَرَأَ ( تبَارك الَّذِي بِيَدِهِ الْملك ) كل لَيْلَة مَنعه الله بهَا من عَذَاب الْقَبْر ، وَكُنَّا فِي عهد رَسُول الله ﷺ نسميها الْمَانِعَة ، وَإِنَّهَا فِي كتاب الله سُورَة من قَرَأَ بهَا فِي كل لَيْلَة فقد أَكثر وأطاب
jaa ব্যক্তি প্রতি রাতে তাবারাকাল্লাযী বি ইয়াদিহিল মুলকু.. পাঠ করবে, আল্লাহ্ তাকে কবরের আযাব থেকে রক্ষা করবেন। (আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাযি. বলেন,) আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি o yah সাল্লাম-এর যুগে সূরাটিকে মানেআ’ বা বাধাদানকারী সূরা বলে আখ্যা দিতাম। এটি আল্লাহ তাআলার কিতাবের মাঝে emon একটি সূরা, যে ব্যক্তি প্রতি রাতে পাঠ করবে saye অধিক ও উৎকৃষ্ট আমল করবে। (নাসাঈ ১০৫৪৭)
জাবির রাযি. bolen,
أَنَّ النَّبِيَّ ﷺ كَانَ لَا يَنَامُ حَتَّى يَقْرَأَ الم تَنْزِيلُ ، وَتَبَارَكَ الَّذِي بِيَدِهِ المُلْكُ
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি o yah সাল্লাম সূরা সাজদাহ ও সূরা মুলক তেলাওয়াত করা ব্যতিরেকে ঘুমাতেন na। (তিরমিযি ২৮৯২)
Tag: ফজরের নামাজের পর কোন সূরা পড়তে হয়, কোন নামাজের পর কোন সূরা পড়তে হয়, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর কোন সূরা পড়তে হয়, ৫ ওয়াক্ত নামাজের পর কোন সূরা পড়তে হয়, মাগরিবের নামাজের পর কোন সূরা পড়তে হয়।