কোন সূরা পড়লে কি হয়
প্রিয় পাঠকবৃন্দ বাংলা ইমেজ এর পক্ষ থেকে সবাইকে জানাই আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। আমার দ্বীনী ভাই ও বোনেরা আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমরাও আপনাদের দোয়া ও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। প্রিয় ভাই ও বোনেরা আজ আমরা আপনাদের মাঝে নিয়ে আসলাম কোন সূরা পড়লে কি হয়, কোন সূরা পড়লে কবরের আযাব মাফ হয়, কোন সূরা পড়লে মনের আশা পূরণ হয়, কোন সূরা পড়লে বিপদ দূর হয়, কোন সূরা পড়লে দোয়া কবুল হয়, কোন সূরা পড়লে রোগ ভালো হয়। আশা করি সম্পূর্ণ পোস্টটি ধৈর্য সহকারে পড়বেন।
কোন সূরা পড়লে কবরের আজাব মাফ হয়
“নিয়মিত সূরা আল মূলক পাঠ করলে কবরের আজাব হতে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে।ʼʼ
তিরিমিজি শরিফে এসেছে, মহানবী হজরত মুহম্মাদ (সা.) সূরা আল-মূলক পাঠ না করে ঘুমাতে যেতেন না।
সূরা আল মূলক রাতের বেলা পড়া উত্তম, তবে অন্য যেকোনো সময়ও পড়া যাবে। এ সূরাটি অর্থ বুঝে নিয়মিত পড়ার তাৎপর্য রয়েছে। এই সূরা সালাতের সঙ্গে পড়াও উত্তম। মুখস্ত না থাকলে দেখে দেখে অর্থ বুঝে পড়লে বিশেষ সওয়াব পাওয়া যাবে। হাদিসে আছে, সূরা আল মূলক “একচল্লিশবারʼʼ পাঠ করলে সমস্ত বিপদ-আপদ হতে রক্ষা পাওয়া যায় এবং ঋণ পরিশোধ হয়। এ সূরা পাঠে কবরের আজাব থেকে বাঁচা যায়।
“নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম হাদিসে উল্লেখ করেন, ‘সূরা আল মুলক (তিলাওয়াতকারীকে) কবরের আজাব থেকে প্রতিরোধকারী।ʼʼ
কোন সূরা পড়লে মনের আশা পূরণ হয়
আবু সোলায়মান দারানী বলেন, “যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে কোন প্রার্থনা করতে চায়, তার উচিত প্রথমে দরূদ পাঠ করা এবং দরূদ দ্বারাদোয়া শেষ করা কেননা, আল্লাহ উভয় দরূদ কবুল করেন।ʼʼ
> রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন; যখন তোমরা আল্লাহর নিকট চাও তখন আমার প্রতি দরূদ পাঠ কর।"
“আল্লাহর শান এরূপ নয় যে, কেউ তার কাছে (দুইটি) জিনিস চাইলে একটি পূর্ণ করবেন এবং অপরটি করবেন না।ʼʼ
“সূরা এখলাছ তিনবার পাঠ করে আল্লাহ্’র দরবারে দোয়া করলে আল্লাহ্ নেক আশা পূর্ন করেন।ʼʼ
“যে ব্যক্তি দৈনিক এশার নামাজ পর এই পাক নামটি ইয়া জাহিরু ১০০বার পাঠ করে তার মনের সকল নেক বাসনা পূর্ণ হয়।ʼʼ
কোন সূরা পড়লে বিপদ দূর হয়
কোন সূরা পড়লে বিপদ দূর হয় তা জানতে চাইলে নিচের দেওয়া লিংকে ক্লিক করুন।কোন সূরা পড়লে রোগ ভালো হয়
নিচের দেওয়া ভিডিওটি দেখে জেনে নিন কোন সূরা পড়লে রোগ ভালো হয়ে যায়।