বিরহের উক্তি,বিরহের উক্তি স্ট্যাটাস,প্রেম ও বিরহের উক্তি,বিরহের উক্তি ছবি,মনীষীদের বিরহের উক্তি,বিরহের ছন্দ,বিরহের বাণী,আমাদের এই সাইটে বাংলা ইমেজে আপনাদের সবাইকে আমন্ত্রণ আপনারা যে যে বিরহের উক্তি স্ট্যাটাস প্রেম ছবি মনীষীদের ছন্দ বাণী পেতে চান তাদের জন্য বাংলা ইমেজ নিয়ে আসলো সকল ধরনের তথ্য সুবিধা এক্ষেত্রে আপনারা যে যা চাচ্ছেন তা এখান থেকে পেয়ে যাবেন |
বিরহের উক্তি
বিরহের উক্তি বিরহের উক্তি নিয়ে বাংলা ইমেজে নানা রকমের পোস্ট আলোচনা করা হলো পছন্দমত সকল ধরনের উত্তর পেয়ে যাবেন |
১।অনেকবার ফোন বাজলো, কেউ ধরলো না
কথা বলতে চাইলাম, কেউ বললো না
সারাদিন কোনও চিঠি নেই, কেউ লিখলো না
কেউ ভাবলো না
মনে করলো না
কেউ জাগালো না
ভালোবাসলো না।
২।মনে হচ্ছে কারও কাছে!
ধীরে ধীরে ভুলে যায় মানুষ, ভুলেই তো যায়, কেউ হয়ত ভুলে যাচ্ছে।
আমার কিন্তু কখনও এসবের কিছুকে অকাজ বলে মনে হবে না,
সকলে ভুলে যাক, আমি ভুলবো না,
ভালো কেউ না বাসুক, নিভৃতে আমিই বাসবো,
এ জগতটিকে,
জগতের হৃদয়বান মানুষগুলোকে ভালোবেসে আমি তো অন্যকে নয়,
নিজেকেই ধন্য করি,
এর চেয়ে বড় কাজ আর কী আছে জীবনে ।
বিরহের উক্তি স্ট্যাটাস
বিরহের উক্তি স্ট্যাটাস বিরহের উক্তি স্ট্যাটাস এ পেজে বিরহের উক্তি স্ট্যাটাস গুলো আপনারা আপনাদের নিজ থেকে সার্চ করে নিয়ে নিতে পারেন এই পেইজে আশা করছি আপনারা সবকিছু পেয়ে যাবেন |
আমি আছি, দূরে বহুদূরে, কোথাও, কোনওখানে
এখনও শ্বাস নিচ্ছি,
নিঝুম চরাচরে নিজের শ্বাসের শব্দে হঠাৎ হঠাৎ চমকে উঠি,
স্বপ্নটাকে রেখে দিয়েছি খুব যত্ন করে নেপথলিনে মুড়ে
যাবো কলকাতায়
যাবো আবার
দেখা হবে প্রিয় প্রিয় মানুষের সঙ্গে ।
৪।হাতে হাত রেখে হাঁটা হবে, রাতের কলকাতাকে কোনও কোনও রাতে
ঘুম থেকে তুলে পালিয়ে যাওয়া যাবে,
সারারাত অকাজ করে ভোর হলে আবার অকাজে মন দেব,
সারাদিন অকাজে দিন যাবে,
রাজি ।
প্রেম ও বিরহের উক্তি
প্রেম ও বিরহের উক্তি প্রেম ও বিরহের উক্তি প্রেম ও বিরহের উক্তি নিয়ে নানা রকমের উক্তি এপিজে আছে যা সহজে বের করতে পারেন |
৫।বাথরুমে আয়না খুব সাঙ্ঘাতিক স্মৃতির মতন,
মনে পড়ে বস স্টপে? স্বপ্নের ভিতরে স্বপ্নে–স্বপ্নে, বাস-স্টপে
কোনোদিন দেখা হয়নি, ও সব কবিতা! আজ যে রকম ঘোর
দুঃখ পাওয়া গেল, অথচ কোথায় দুঃখ, দুঃখের প্রভূত দুঃখ, আহা
মানুষকে ভূতের মতো দুঃখে ধরে, চৌরাস্তায় কোনো দুঃখ নেই, নীরা
বুকের সিন্দুক খুলে আমাকে কিছুটা দুঃখ বুকের সিন্দুক খুলে, যদি হাত ছুঁয়ে
পাওয়া যেত, হাত ছুঁয়ে, ধূসর খাতায় তবে আরেকটি কবিতা
কিংবা দুঃখ-না-থাকার-দুঃখ…। ভালোবাসা তার চেয়ে বড় নয়!
৬।সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে কেন হেসে উঠলে, সাক্ষী রইলো বন্ধু তিনজন
সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে কেন হেসে উঠলে, সাক্ষী রইলো বন্ধু তিনজন
সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে কেন হেসে উঠলে, নীরা, কেন হেসে উঠলে, কেন
সহসা ঘুমের মধ্যে যেন বজ্রপাত, যেন সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে
সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে, নীরা, হেসে উঠলে, সাক্ষী রইলো বন্ধু তিনজন
সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে কেন হেসে কেন সাক্ষী কেন বন্ধু কেন তিনজন কেন?
সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে কেন হেসে উঠলে সাক্ষী রইলো বন্ধু তিনজন ।
বিরহের উক্তি ছবি
বিরহের উক্তি ছবি বিরহের উক্তি ছবি বিরহের উক্তি ছবি সম্পর্কে নানা তথ্য এই পেইজে আপনারা চাইলে খুঁজে নিতে পারেন নানা রকমের সমস্যার সমাধান দেওয়া হয় |
৭।একবার হাত ছুঁয়েছি সাত কি এগারো মাস পরে ঐ হাত
কিছু কৃশ, ঠাণ্ডা বা গরম নয়, অতীতের চেয়ে অলৌকিক
হাসির শব্দের মতো রক্তস্রোত, অত্যন্ত আপন ঐ হাত
সিগারেট না-থাকলে আমি দু’হাতে জড়িয়ে ঘ্রাণ নিতুম
মুখ বা চুলের নয়, ঐ হাত ছুঁয়ে আমি সব বুঝি, আমি
দুনিয়ার সব ডাক্তারের চেয়ে বড়, আমি হাত ছুঁয়ে দূরে
ভ্রমর পেয়েছি শব্দে, প্রতিধ্বনি ফুলের শূন্যতা– ।
৮।ট্রেনের জানালায় বসে ঐ হাত রুমাল ওড়াবে।
রাস্তায় এলুম আর শীত নেই, নিশ্বাস শরীরহীন, দ্রুত
ট্যাক্সি ছুটে যায় স্বর্গে, হো-হো অট্টহাস ভাসে ম্যাজিক-নিশীথে
মাথায় একছিটে নেই বাষ্প, চোখে চমৎকার আধো-জাগা ঘুম,
ঘুম! মনে পড়ে ঘুম, তুমি, ঘুম তুমি, ঘুম, সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে কেন ঘুম
ঘুমোবার আগে তুমি স্নান করো? নীরা তুমি, স্বপ্নে যেন এরকম ছিল…
মনীষীদের বিরহের উক্তি
মনীষীদের বিরহের উক্তি মানীষীদের বিরহের উক্তি মনীষীদের বিরহের উক্তি আপনারা খুঁজতেছেন তা বাংলায় ইমেজ পেয়ে যাবেন পেজটি সার্ভিসের জন্য সর্বদা প্রস্তুত |
৯।একটি কথা বাকি রইলো, থেকেই যাবে
মন ভোলালো ছদ্মবেশী মায়া,
আর একটু দূর গেলেই ছিল স্বর্গ,
দূরের মধ্যে দূরত্ব বোধ কে সরাবে,
ফিরে আসার আগেই পেল খুব পিপাস,
বালির নীচে বালিই ছিল, আর কিছু ,
রৌদ্র যেন হিংসা, খায় সমস্তটা ছায়া ,
রাত্রি যেমন কাঁটা, জানে শব্দভেদী ভাষা,
বালির নীচে বালিই ছিল, আর কিছু না ,
একটি কথা বাকি রইলো, থেকেই যাবে।
১০।জানি না কেন হঠাৎ কোনও কারণ নেই, কিছু নেই, কারও কারও জন্য খুব
অন্যরকম লাগে
অন্য রকম লাগে,
কোনও কারণ নেই, তারপরও বুকের মধ্যে চিনচিনে কষ্ট হতে থাকে,
কারুকে খুব দেখতে ইচ্ছে হয়, পেতে ইচ্ছে হয়, কারুর সঙ্গে খুব ঘনিষ্ঠ হয়ে
বসতে ইচ্ছে হয়,
সারাজীবন ধরে সারাজীবনের গল্প করতে ইচ্ছে হয়,
ইচ্ছে হওয়ার কোনও কারণ নেই, তারপরও ইচ্ছে হয়।
ইচ্ছের কোনও লাগাম থাকে না। ইচ্ছেগুলো এক সকাল থেকে আরেক সকাল পর্যন্ত
জ্বালাতে থাকে। প্রতিদিন।
ইচ্ছেগুলো পুরণ হয় না, তারপরও ইচ্ছেগুলো বেশরমের মত পড়ে থাকে,
আশায় আশায় থাকে।
কষ্ট হতে থাকে, কষ্ট হওয়ার কোনও কারণ নেই, তারপরও হতে থাকে,
সময়গুলো নষ্ট হতে থাকে।
বিরহের ছন্দ
বিরহের ছন্দ বিরহের ছন্দ বিরহের ছন্দ আপনারা যারা যারা ছন্দ ভালোবাসার ছন্দ সম্পর্কে খুজতেছেন তারা এখানে আশা করছি এইযে ছন্দ গুলো পেয়ে যাবেন না ভালবাসে তাই চন্দ নিয়ে আপনাদের জন্য প্রস্তুত হাজির হল বাংলা ইমেজ |
১১।কারও কারও জন্য জানি না জীবনের শেষ বয়সে এসেও সেই কিশোরীর মত
কেন অনুভব করি।
কিশোরী বয়সেও যেমন লুকিয়ে রাখতে হত ইচ্ছেগুলো, এখনও হয়।
কি জানি সে, যার জন্য অন্যরকমটি লাগে, যদি
ইচ্ছেগুলো দেখে হাসে!
সেই ভয়ে লুকিয়ে রাখি ইচ্ছে, সেই ভয়ে আড়াল করে রাখি কষ্ট।
হেঁটে যাই, যেন কিছুই হয়নি, যেন আর সবার মত সুখী মানুষ আমিও, হেঁটে যাই।
যাই, কত কোথাও যাই, কিন্তু তার কাছেই কেবল যাই না, যার জন্য লাগে।
১২।কারও কারও জন্য এমন অদ্ভুত অসময়ে বুক ছিঁড়ে যেতে থাকে কেন!
জীবনের কত কাজ বাকি, কত তাড়া!
তারপরও সব কিছু সরিয়ে রেখে তাকে ভাবি, তাকে না পেয়ে কষ্ট আমাকে কেটে কেটে
টুকরো করবে জেনেও তাকে ভাবি। তাকে ভেবে কোনও লাভ নেই জেনেও ভাবি।
তাকে কোনওদিন পাবো না জেনেও তাকে পেতে চাই।
বিরহের বাণী
বিরহের বাণী বিরহের বাণী বিরহের বাণী কে জানতে আপনারা নানাভাবে নানা সাইটে খুঁজতেছেন তাই এই যে আপনারা সকল ধরনের বাণী বা অন্য কিছু পেয়ে যাবেন যে আপনারা খুঁজতেছেন |
১৩।মানুষটি শ্বাস নিত, এখন নিচ্ছে না।
মানুষটি কথা বলত, এখন বলছে না।
মানুষটি হাসত, এখন হাসছে না।
মানুষটি কাঁদত, এখন কাঁদছে না।
মানুষটি জাগত, এখন জাগছে না।
মানুষটি স্নান করত, এখন করছে না।
মানুষটি খেত, এখন খাচ্ছে না।
মানুষটি হাঁটত, এখন হাঁটছে না।
মানুষটি দৌড়োত, এখন দৌড়োচ্ছে না।
মানুষটি বসত, এখন বসছে না।
মানুষটি ভালবাসত, এখন বাসছে না।
মানুষটি রাগ করত, এখন করছে না।
মানুষটি শ্বাস ফেলত, এখন ফেলছে না।
মানুষটি ছিল, মানুষটি নেই।
দিন পেরোতে থাকে, মানুষটি ফিরে আসে না।
রাত পেরোতে থাকে, মানুষটি ফিরে আসে না।
মানুষটি আর মানুষের মধ্যে ফিরে আসে না।
মানুষ ধীরে ধীরে ভুলে যেতে থাকে যে মানুষটি নেই,
মানুষ ধীরে ধীরে ভুলে যেতে থাকে যে মানুষটি ছিল।
মানুষটি কখনও আর মানুষের মধ্যে ফিরে আসবে না।
মানুষটি কখনও আর আকাশ দেখবে না, উদাস হবে না।
মানুষটি কখনও আর কবিতা পড়বে না, গান গাইবে না।
মানুষটি কখনও আর ফুলের ঘ্রাণ শুঁকবে না।
মানুষটি কখনও আর স্বপ্ন দেখবে না।
মানুষটি নেই।
মানুষটি মাটির সঙ্গে মিশে গেছে, মানুষটি ছাই হয়ে গেছে, মানুষটি জল হয়ে গেছে।
কেউ বলে মানুষটি আকাশের নক্ষত্র হয়ে গেছে।
যে যাই বলুক, মানুষটি নেই।
কোথাও নেই। কোনও অরণ্যে নেই, কোনও সমুদ্রে নেই।
কোনও মরুভূমিতে নেই, লোকালয়ে নেই, দূরে বহুদূরে একলা একটি দ্বীপ, মানুষটি ওতেও
নেই।
পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত তন্ন তন্ন করে খুঁজলেও আর যাকে পাওয়া যাক,
মানুষটিকে পাওয়া যাবে না।
মানুষটি নেই।
মানুষটি ছিল, ছিল যখন, মানুষটিকে মানুষেরা দুঃখ দিত অনেক।
মানুষটি ছিল, ছিল যখন, মানুষটির দিকে মানুষেরা ছুঁড়ে দিত ঘৃণা।
মানুষটি ছিল, ছিল যখন, মানুষটিকে ভালবাসার কথা কোনও মানুষ ভাবেনি।
মানুষটি যে মানুষদের লালন করেছিল, তারা আছে, কেবল মানুষটি নেই।
বৃক্ষগুলোও আছে, যা সে রোপন করেছিল, কেবল মানুষটি নেই।
যে বাড়িতে তার জন্ম হয়েছিল, সে বাড়িটি আছে।
যে বাড়িতে তার শৈশব কেটেছিল, সে বাড়িটি আছে।
যে বাড়িতে তার কৈশোর কেটেছিল, সে বাড়িটি আছে।
যে বাড়িতে তার যৌবন কেটেছিল, সে বাড়িটি আছে।
যে মাঠে সে খেলা খেলেছিল, সে মাঠটি আছে।
যে পুকুরে সে স্নান করেছিল, সে পুকুরটি আছে।
যে গলিতে সে হেঁটেছিল, সে গলিটি আছে।
যে রাস্তায় সে হেঁটেছিল , সে রাস্তাটি আছে।
যে গাছের ফল সে পেরে খেয়েছিল, সে গাছটি আছে।
যে বিছানায় সে ঘুমোতো, সে বিছানাটি আছে।
যে বালিশে সে মাথা রাখত, বালিশটি আছে।
যে কাঁথাটি সে গায়ে দিত, সে কাঁথাটি আছে।
যে গেলাসে সে জল পান করত, সে গেলাসটি আছে।
যে চটিজোড়া সে পরত, সে চটিড়োড়াও আছে।
যে পোশাক সে পরত, সে পোশাকও আছে।
যে সুগন্ধী সে গায়ে মাখত, সে সুগন্ধীও আছে।
কেবল সে নেই।
যে আকাশে সে তাকাত, সে আকাশটি আছে
কেবল সে নেই।
যে বাড়ি ঘর যে মাঠ যে গাছ যে ঘাস যে ঘাসফুলের দিকে সে তাকাত, সব আছে
কেবল সে নেই।
মানুষটি ছিল, মানুষটি নেই।
১৪।চিত্ত উতলা দশদিকে মেলা সহস্র চোখ
আমাকে এবার ফিরিয়ে নেবার জন্য এসেছে?
আর দুটো দিন করুণ রঙিন
পথ ঘুরে দেখা
হবে না আমার? পুরোনো জামার ছিঁড়েছে বোতাম?
তমসার তীরে নগ্ন শরীরে
দাঁড়ালাম আমি
পাশে নেই আর মায়া-সংসার আকাশে অশনি
নদীটি এখন বড় নির্জন
জলে শীত ছোঁওয়া
কে জানে কোথায় ন্যায়-অন্যায় সহসা লুকালো
এক অঞ্জলি জল তুলে বলি,
হে আঁধারবতী,
বহু ঘুরে-ঘুরে স্বপ্নে সুদূরে দেখা হয়েছিল
দুঃখ ক্ষুধায় এই বসুধায়
হয়েছি হন্যে
কখনো দাওনি সুধার চাহনি ফিরিয়েছো মুখ!
মনে আছে সব? শেষ উঃসব
আজ শুরু হবে
মেশাবো এ জলে মন্ত্রের ছলে অতি প্রতিশোধ
শরীর জানে না কে কার অচেনা
তাই ছুঁয়ে দেখা
এ অবগাহন শরীর-বাহন চির ভালোবাসা!
Tag: বিরহের উক্তি,বিরহের উক্তি স্ট্যাটাস,প্রেম ও বিরহের উক্তি,বিরহের উক্তি ছবি,মনীষীদের বিরহের উক্তি,বিরহের ছন্দ,বিরহের বাণী